Saturday, January 25, 2020

এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ব্যাংকে নিয়োগ সংক্রান্ত কিছু কথা



এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ব্যাংকে নিয়োগ সংক্রান্ত কিছু কথা

আমাদের চট্টগ্রাম তথা পটিয়া উপজেলার সুনামধন্য শিল্পপতি, পটিয়া বাসির উন্নয়নের কাণ্ডারি জনাম সাইফুল আলাম মাসুদ, চেয়ারম্যান এ আলাম গ্রুপ অফ কোম্পানি

বাংলাদেশের শীর্ষ কিছু ব্যাংকে উনার সিংহভাগ শেয়ার আছে, যার কারনে উনি তার নিজের এলাকার হত দরিদ্র থেকে শুরু করে সর্বসাধারণের কল্যানে তার শেয়ারহোল্ডারস ব্যাংকে সময় সময় নিয়োগ দেয়, সে নিয়োগেও কিন্তু অনেক প্রতিযোগিতা হয়, যদিও অনেক বলে থাকেন শুধু পটিয়ার লোক হলেই নাকি এখানে চাকরি হয়ে যায়, এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা, তবে এটা ঠিক অন্যান্য জায়গা যেমন ঘুষের দৌরাত্ম্য আছে সেটা আপনি এখানে দেখবেননা,

এই ব্যাংক গুলোর নিয়োগের সময় আমাদের কিছু বিষয় অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, সে বিষয় গুলো আমি নিচে আলোচনা করছি


  • আপনাকে অবশ্যই পটিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, যদি কোন সময় অন্য এলাকার নাম উল্লেখপূর্বক বিজ্ঞপ্তি দেয় তাহলে সেটা ভিন্ন কথা।
  • সহকারী অফিসার (ক্যাশ) এর জন্য যেকোন বিষয়ে স্নাতক লাগবে, মাঝে মাঝে স্নাতকোত্তরো চাই, সেটা ক্ষেত্র বিশেষে চাইবে
  • সহকারী অফিসার (জেনারেল) এখানে স্নাতকোত্তর প্রয়োজন (আপনার হয়তো মনে করতে পারেন ক্যাশ এবং জেনারেল হয়তো দুটো ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট, সেটা মোটেও নয়, দুইটা পোস্ট একি বেতন কাঠামো,  সুযোগসুবিধা একি)
  • জুনিয়র অফিসার পদে আবেদনের জন্য স্ননাতকোত্ত লাগবে, কমপক্ষে জীবনের তিনটি পরীক্ষায় ১ম বিভাগ  
  • পিয়ন পদে আবেদন করার জন্য এস এস সি পাশ করা লাগবে


উপরের পয়েন্ট গুলোর গুরুত্বপূর্ণ, এছাড়াও আরো কিছু প্রয়োজনীতা আছে যেমন, আপনার শিক্ষা জীবনে কমপক্ষে ১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনি এলাকার হতে হবে, এমন অনেকে আছে যাদের সব যোগ্যতা ছিল কিন্তু এই একটি কারনে চাকরি হয়নি,

অফিসার পদে আবেদন করার জন্য যে সিভিটা বানাবেন সেটা সুন্দর করে বানাবেন, যাতে দেখা মাত্রই সিলেক্ট হয়ে যায়, সিভির সাথে সুন্দর করে আপনি কোন পদে আবেদন করছেন সে পদের নাম উল্লেখ করে একটা কভার লেটার দিতে পারেন।

সিভির সাথে যেসকল সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে সে সকল সার্টিফিকেট এবং প্রত্যায়ন পত্র যথা যথ ভাবে দিবেন

সমস্ত কাগজপত্র গুলো একটা লেটার খামে করে সুন্দর করে বাজ করে দিবেন এবং খামের উপর আবেদনকৃত পদের নাম উল্লেখ করে দিবেন


আমাদের ব্লগের সাথে থাকুন, বেশী বেশী শেয়ার করুন ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে আরো খবরা খবর নিয়ে হাজির হব

ধন্যবাদ 

যে ছেলেটা বাবার দেওয়া টাকা চিন্তা না করে খরচ করত, সে এখন বাবা অসুস্হ হবার পর সংসারের দায়িত্বের বোঝাটা কাঁধে নিয়েছে

পরিবারের বড় ছেলে


একটা পর্যায়ে এসে অামাদের মনমানসিকতা খুববব বদলে যায়, যে ছেলেটা বাবার দেওয়া টাকা চিন্তা না করে খরচ করত, সে এখন বাবা অসুস্হ হবার পর সংসারের দায়িত্বের বোঝাটা কাঁধে নিয়েছে, সকাল থেকে দুপুর ক্লাস, তারপর বন অার পাউরুটি খেয়ে বিকেল থেকে রাত অবধি টিউশন...

স্যান্ডেলের তলা ক্ষয়ে যায়, বাবার টাকায় একসময় রিকশা/সিএনজি ছাড়া চলাফেরা করা Fashion ছিলো, অার এখন টেম্পু অার বাসের পা দানিতে ঝুলে টাকা বাঁচানোই তার কাছে Passion, ৫ টাকা বাঁচাতে হেঁটে যাওয়া তার কষ্ট লাগেনা, বরং প্রতিটি পায়ের পদক্ষেপে তার নতুন স্বপ্নের পিছনে ছুটে চলা মনে হয়...

বাবার দামী ঔষুধের টাকা যোগাড় করতে হিমশিম খেতে হয়, তবুও তা কাউকে বুঝতে দেয়না...

সন্ধ্যা হলে মা ফোন দিয়ে বলে বাবা ঔষুধটা মনে করে অানিস, না খেলে তোর বাবার হার্টের সমস্যাটা বেড়ে যাবে, ছেলেটা চোখ বন্ধ করে দেখতে চায় না তার বাবা
ঔষুধ না পেয়ে বুকে তীব্র ব্যাথা নিয়ে ছটফট করতে করতে মারা যাচ্ছে.....

বন্ধুদের হাতে হাতে দামী মোবাইল ফোন, অার তার হাতে বাবার ইউজ করা সেই পুরোনো মোবাইলটা, যেটার কি প্যাডগুলো খসে উঠে গেছে, নাম্বারগুলো অস্পষ্ট, সে বুঝে, অার কেউ না বুঝলেও তার বুঝা হয়ে গেছে এই জাদুর শহরটায় বেঁচে থাকতে বাবার মত কষ্ট করে চলতে হবে, সামনে অামি একা, পিছনে পরিবারের বাকী সদস্যরা.....

  অনেকদিনের ইচ্ছে এবার ঈদে টাকা জমিয়ে বাবার জন্য পান্জাবী নিবে, মায়ের জন্য শাড়ী নিবে, খুবব ছোটবেলার কথা মনে পড়ে তার, বাবা সবার জন্য ঈদের জামা অানত, অার সবাই খুশিতে বাঁধ ভাঙ্গা উল্লাস করত, সে অাড়ি পেতে শুনেছিল, মা বলছিল বাবাকে ...

" সবার জন্য তো নিলে, তোমার জন্য তো কিছু নিলেনা"

সেদিন মায়ের মলীন চেহারাটার দিকে বাবা তাকাতে পারেনি, তড়িৎ উঠে গিয়ে বলেছিল অারে ওদের খুশি তো অামার খুশি, অামি কি কিনবো অার, বয়স হয়েছে তো...

ছেলেটার সে সব মনে পড়ে, বুকের পাঁজরের হাড়গুলো নরম হয়ে বোবা কান্নায় কাঁদে সে, চিৎকার করে কাঁদেনা, কেউ শুনতে পাবে....

তার স্বপ্নের পথচলা থামেনা, গল্পটা শুরু হলো কেবল, গল্পটা যে এখনো বাকী, অনেক বাকী ....

:)

লেখন- জোনাইদ নাঈম

মানুষের মৌলিক অধিকার কয়টি জানেন কী?






ছোট বেলায় আমরা জেনেছি আমাদের মৌলিক অধিকার ৫টি,

অন্ন,বস্ত্র,বাসস্থান,চিকিতসা ও শিক্ষা

কিন্তু আমাদের দেশের সাংবিধানিক দৃষ্টিকোন থেকে বলতে গেলে আমাদের আরো কিছু মৌলিক অধিকার আছে, যা আমরা অনেকে জানিনা

আজ তা আমরা দেখবো, প্রথমে জেনে নি মৌলিক অধিকার কাকে বলে

সাংবিধানিক সংজ্ঞা, অনুযায়ী মৌলিক অধিকার বলতে বুঝায়, কোনো  মানবাধিকার  যখন কোন দেশের সংবিধানে  লিপিবদ্ধ করা হয় এবং সাংবিধানিক নিশ্চয়তা [Constitutional Guarantee] দিয়ে সংরক্ষণ করা হয় তখন সেগুলো মৌলিক অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়

বাংলাদেশের সংবিধানের ৩য় ভাগে এরূপ ১৮টি মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে

সংবিধানের ২৭ থেকে ৪৪ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত এ সকল অধিকার সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে।

সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন সংবিধানের ৪৪(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে,,

কারো মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে, সে ১০২(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী উচ্চ আদালতে মামলা (রীট) করতে পারবেন

২৬(১) অনুচ্ছেদে বলা আছে এই অধিকার গুলোর সাথে অন্য যেকোন আইন  পরিপন্থী হলে বা অসামঞ্জস্যপূর্ণ হলে সে অসামঞ্জস্য আইন বাতিল বলে গণ্য হবে

মৌলিক অধিকার গুলো হলঃ-
---------------------------------
১)  ২৭. আইনের দৃষ্টিতে সমতা।

২)  ২৮. ধর্ম, পরভৃতি কারণের বৈষম্য করা যাবেনা।

৩)  ২৯. সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা।

৪)  ৩০. বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ।

৫)  ৩১. আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার।

৬)  ৩২. জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার-রক্ষণ।

৭)  ৩৩. গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ।

৮)  ৩৪. জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরন।

৯) ৩৫. বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষন।

১০) ৩৬. চলাফেরার স্বাধীনতার।

১১) ৩৭. সমাবেশের স্বাধীনতা।

১২) ৩৮. সংগঠনের স্বাধীনতা।

১৩) ৩৯. চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা।

১৪) ৪০. পেশা বা বৃত্তির-স্বাধীনতা।

১৫) ৪১. ধর্মীয় স্বাধীনতা।

১৬) ৪২. সম্পত্তির অধিকার।

১৭) ৪৩. গৃহ ও যোগাযোগের সংরক্ষন।

১৮) ৪৪. মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ।

উপরোক্ত অধিকার গুলো মৌলিক অধিকার হিসেবে বিবেচ্য করা হয়

Friday, January 24, 2020

পরকীয়া একটি সামাজিক ব্যধি, যার দূরীকরণ অত্যান্ত জরূরী

প্রায়শঃই পত্রিকায় দেখা যায়, ‘পরকীয়া ঘটনায় সন্তান হত্যা’। অবৈধ পরকীয়ার বলী হতে হয় প্রেমিকার নিজের গর্ভজাত সন্তানদের। আশ্চর্যজনকভাবে, প্রেমিকা এই হত্যার বিরুদ্ধে পুরোপুরি নিশ্চুপ থাকে! কিছু ঘটনায় তো পরকীয়া আচ্ছন্ন প্রেমিকা নিজেই তার আপন সন্তানকে হত্যায় প্রেমিককে নিষ্ঠুরভাবে সহায়তা পর্যন্ত করে থাকে! কারন তখন তিনি গভীর পরকীয়া প্রেমে মত্ত। তখন নিজের গর্ভজাত সন্তানের চাইতে প্রেমিকই তার কাছে অনেক বেশী প্রিয়। 

আজকে জানুয়ারির ২৩ তারিখ। নতুন বছরের শুরুর এই ২৩ দিনেই ১৫ বাংলাদেশীকে গুলি করে মেরেছে ভারতের বিএসএফ বাহিনী। শুধুমাত্র গত ২৪ ঘন্টায়ই তারা ৫ বাংলাদেশীকে গুলি করে মেরেছে। বরাবরের মত বাংলাদেশের মানুষ হত্যার কোন বিচার নাই! আর কার কাছেই বা বিচার চাইবে পরকীয়া আক্রান্ত প্রেমিকার হতভাগা সন্তানরা!

লেখক- ডঃ তুহিন মালিক

চাকরির জন্য কিভাবে সুন্দর করে সিভি তৈরি করবেন!! সুন্দর সিভি মানে চাকরি অর্ধেক নিশ্চিত




এখনই আপনার জীবন তৈরি করুন

এখানে সিভি কীভাবে লিখবেন তা এখানে:

সিভি কখন ব্যবহার করবেন তা নিশ্চিত হয়ে নিন

সেরা সিভি ফর্ম্যাট চয়ন করুন

আপনার যোগাযোগের তথ্যটি সঠিকভাবে যুক্ত করুন

সিভি ব্যক্তিগত প্রোফাইল দিয়ে শুরু করুন (সিভি সারসংক্ষেপ বা সিভি উদ্দেশ্য)

আপনার প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা এবং কী অর্জনগুলি তালিকাভুক্ত করুন

আপনার সিভি শিক্ষার বিভাগটি সঠিকভাবে তৈরি করুন

কাজের খোলার উপযুক্ত যে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা রাখুন

নিয়োগকারীকে মুগ্ধ করার জন্য অতিরিক্ত সিভি বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করুন

একটি পেশাদার সিভি টেম্পলেট এ সব সংগঠিত করুন

একটি কভার লেটার দিয়ে আপনার সিভি পরিপূরক



আপনার পেশার জন্য একটি নমুনা জেতা বিজয়ী সিভি এবং কীভাবে এটি লিখতে হবে তার একটি নিবেদিত গাইড দেখতে চান? দেখুন: 99+ কাজের জন্য সিভি উদাহরণ এবং রাইটিং গাইড



আপনি যদি একাডেমিক কারিকুলাম ভিটা লিখছেন তবে একাডেমিক সিভি রাইটিং গাইড এবং কপি-পাস্টেবল টেম্পলেটটিতে স্যুইচ করুন



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি কাজ লক্ষ্য? ভিড় থেকে উঠে আসা আমেরিকান জীবনবৃত্তান্ত কীভাবে লিখবেন তা শিখুন। আমাদের গাইডটি পড়ুন: পুনঃসূচনা কীভাবে করবেন: একটি ধাপে ধাপে গাইড (30+ উদাহরণ)



আপনি যদি ভারতে কোনও চাকরি খুঁজছেন তবে আপনি বায়োডাটা ফর্ম্যাটটি পেতে পারেন। আমরা এটি পেয়েছি: বায়োডাটা ফর্ম্যাট: একটি কাজের জন্য ফ্রি টেমপ্লেট [ফ্রি ডাউনলোড]



1.আপনি কখন সিভি ব্যবহার করবেন তা নিশ্চিত হয়ে নিন



আসুন সিভি লেখা সহজ করতে বেসিকগুলি দিয়ে শুরু করি:



সিভি কি?
এর সম্পূর্ণ ফর্মে সিভি মানে পাঠ্যক্রম ভিটা (ল্যাটিন ভাষা: জীবনের কোর্স)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ায় একটি সিভি হ'ল একটি নথি যা আপনি একাডেমিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন। ইউএস একাডেমিক সিভি আপনার বিদ্বান ক্যারিয়ারের প্রতিটি বিশদরেখাকে বর্ণনা করে। অন্যান্য দেশে সিভি আমেরিকান রেজ্যুমের সমতুল্য। আপনি যখন কাজের জন্য আবেদন করবেন তখন আপনি এটি ব্যবহার করবেন।



এই দস্তাবেজটির নাম বিভিন্ন দেশ জুড়ে আলাদাভাবে দেওয়া হয়েছে, তাই অনেক লোকেরা জিজ্ঞাসা করছেন:



একটি সিভি এবং একটি জীবনবৃত্তান্ত মধ্যে পার্থক্য কি?



আসুন এটি একবার এবং সবার জন্য সরাসরি করা যাক:

নিয়োগের শিল্পে, আজকাল কোনও সিভি এবং জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে প্রায় কোনও আনুষ্ঠানিক পার্থক্য নেই। এটি একই জিনিস যা ব্রিটিশরা একটি সিভি এবং আমেরিকানদের ডাকে। একটি জীবনবৃত্তান্ত।

ঠিক যেমন তারা চিপস এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফুটবল এবং সকার, বা কুইন এলিজাবেথ এবং কুইন বেয়ের সাথে করে।

সুতরাং, আপনি যদি কোনও ইউরোপীয় সংস্থায় আবেদন করছেন তবে আপনার একটি সিভি তৈরি করা উচিত। তবে আপনি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়োগকর্তাকে আবেদন করছেন তবে আপনার পুনরায় জীবনবৃত্তান্ত করা উচিত।



2.সেরা সিভি ফর্ম্যাট চয়ন করুন

এখানে একটি বিরক্তিকর চিন্তাভাবনা:
প্রতিবার আপনি যখন কোনও কাজের সন্ধান করছেন, আপনি গড়ে অন্যান্য 250 প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করেন।

হ্যাঁ, আপনি যে অধিকার পড়া।

কল্পনা করুন যে আপনি নিয়োগকারী এবং আপনার 250 টি কাজের আবেদন পর্যালোচনা করতে হবে। আপনি কি এই সমস্তগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পড়েন? নাহ, অবশ্যই আপনি না।

নিয়োগকারীরা প্রতিটি সিভি স্ক্যান করতে ব্যয় করেন মাত্র 6 সেকেন্ড। সুতরাং প্রথম ইম্প্রেশন মূল। আপনি যদি একটি ঝরঝরে, সঠিকভাবে সংগঠিত নথি জমা দেন তবে আপনি নিয়োগকারীদের আপনার সিভিতে আরও বেশি সময় ব্যয় করতে রাজি করবেন।

অন্যদিকে দুর্বল বিন্যাসিত সিভি আপনাকে প্রথম রাউন্ডের পর্যালোচনায় ফেলে দেওয়া হবে।

এখানে কোনও সিভি সঠিক উপায়ে ফর্ম্যাট করা যায় তা এখানে।

নিম্নলিখিত বিভাগগুলিতে বিভক্ত সিভি রূপরেখা তৈরি করে শুরু করুন:

নমুনা সিভি ফর্ম্যাট



যোগাযোগের তথ্য সহ সিভি শিরোনাম

ব্যক্তিগত প্রোফাইল: সিভি উদ্দেশ্য বা সিভি সংক্ষিপ্তসার

কর্মদক্ষতা

শিক্ষা

দক্ষতা

অতিরিক্ত বিভাগ

প্রো টিপ: আপনি যদি ইউনি থেকে সতেজ হয়ে থাকেন এবং কোনও অভিজ্ঞতার সাথে শিক্ষার্থী সিভি লেখার প্রয়োজন হয় বা আপনি যদি গত ৫ বছরের মধ্যে খুব মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক হয়ে থাকেন তবে আপনার শিক্ষার বিভাগটি আপনার কাজের অভিজ্ঞতার উপরে রাখুন।



বিভাগগুলি পূরণ করার সময়, সর্বদা সোনার সিভি ফর্ম্যাটিংয়ের নিয়মগুলি মনে রাখবেন:

পরিষ্কার, সুস্পষ্ট ফন্ট চয়ন করুন

স্ট্যান্ডার্ড সিভি টাইপফেসগুলির মধ্যে একটিতে যান: আপনি সানস-সেরিফ ফন্টগুলি পছন্দ করেন তবে আরিয়াল, তাহোমা বা হেলভেটিকা ​​এবং টাইমস নিউ রোমান বা বুকম্যান ওল্ড স্টাইল যদি সেরিফ ফন্টগুলি আপনার সাধারণ পছন্দ হয়।

11 থেকে 12 পিটি ফন্টের আকার এবং একক ব্যবধান ব্যবহার করুন। আপনার নাম এবং বিভাগের শিরোনামগুলির জন্য, 14 থেকে 16 পিটি ফন্টের আকারটি চয়ন করুন।

আপনার সিভি লেআউটের সাথে সামঞ্জস্য থাকুন

চারদিকের জন্য এক ইঞ্চি মার্জিন সেট করুন।

আপনার সিভি শিরোনামগুলি অভিন্ন কিনা তা নিশ্চিত করুন - এগুলি আরও বড় এবং গা bold় করে তুলুন তবে ইটালিকস এবং আন্ডারলাইনে সহজে যান।


আপনার সিভিতে একক তারিখের ফর্ম্যাটটিকে আটকে দিন: উদাহরণস্বরূপ 11-2017, বা নভেম্বর 2017।

নকল গ্রাফিক্স সহ আপনার সিভি ক্র্যাম করবেন না

কমই বেশি.

সাদা স্থান আপনার বন্ধু your নিয়োগকারীদের কিছু দরকার!

এছাড়াও, বেশিরভাগ সময়, আপনি আপনার সিভি প্রেরণের পরে, এটি সাদা কাগজে কালো কালিতে মুদ্রিত হতে চলেছে। অনেকগুলি গ্রাফিক্স এটিকে অবৈধ করে তুলতে পারে।


আপনার সিভি থেকে ফটোগুলি পান

যদি না আপনাকে স্পষ্টভাবে কাজের বিজ্ঞাপনে আপনার ফটোগ্রাফ অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়।


যদি তাই হয় a তবে পেশাদার আইকন ছবিটি ব্যবহার নিশ্চিত করুন তবে কোনও আইডি ছবির মতো কড়া নয়।


আপনার সিভি সংক্ষিপ্ত এবং প্রাসঙ্গিক করুন

নব্বইয়ের দশকে আটকে থাকা সেই প্রার্থীদের একজন হবেন না যারা মনে করেন তাদের সিভিতে তাদের জীবন সম্পর্কে প্রতিটি বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

ভাড়া নেওয়া, আজকাল, একটি ব্যস্ত ব্যবসায়ের এক নরক। আপনি কী উচ্চ বিদ্যালয়ে অংশ নিয়েছেন সে যত্ন নেওয়ার জন্য বা অতীতের কাজের 10+ বুলেট পয়েন্টের বিবরণ পড়ার সময় কেউ পায়নি। আমরা এটি পরে যাব।

প্রো টিপ: আপনার লেখা শেষ হয়ে গেলে আপনার সিভি লেআউট অক্ষত থাকে তা নিশ্চিত করতে আপনার সিভি পিডিএফ সংরক্ষণ করুন in তবে কাজের বিবরণটিতে গভীর মনোযোগ দিন। কিছু নিয়োগকারী একটি পিডিএফ সিভি গ্রহণ করবে না। যদি এরকম হয় তবে ওয়ার্ডে আপনার সিভি পাঠান।

আমি সম্প্রতি লিখেছি এই দ্রুত উত্সর্গীকৃত গাইড থেকে সিভি ফর্ম্যাটিং সম্পর্কে আরও জানুন: সিভি ফর্ম্যাটিং CV একটি সিভির আদর্শ কাঠামো

ঠিক আছে, সুতরাং আপনি আপনার জন্য সেরা সিভি টেম্পলেট প্রস্তুত পেয়েছেন এবং আপনি সিভি লেখার বেসিক বিধিগুলি জানেন। ডুব দেওয়ার সময়!



3.আপনার যোগাযোগের তথ্যটি সঠিকভাবে যুক্ত করুন

আপনি চান নিয়োগপ্রাপ্তরা আপনার কাছে ফিরে আসুক, সুতরাং আপনাকে কীভাবে তারা আপনার কাছে পৌঁছে দিতে পারে তা তাদের তাদের জানিয়ে দেওয়া উচিত।

যোগাযোগের তথ্য বিভাগে, আপনার প্রবেশ করুন:

পুরো নাম

পেশাদার শিরোনাম

ইমেল ঠিকানা

টেলিফোন নাম্বার

লিঙ্কডইন প্রোফাইল

বাসার ঠিকানা

যোগাযোগের তথ্য বিভাগটি মোটামুটি সহজবোধ্য বলে মনে হচ্ছে, তবে এটি জটিল কারণ হতে পারে এমন এক কারণ এখানে:

নিয়োগকারীরা এটি অনলাইনে আপনার গবেষণা করতে ব্যবহার করবে। যদি আপনার সামাজিক মিডিয়া প্রোফাইলগুলি পেশাদারহীন হয়, বা আপনার লিঙ্কডইন প্রোফাইল তথ্যটি আপনার সিভিতে মেলে না, আপনি অবিলম্বে দৌড় থেকে বেরিয়ে এসেছেন।

এড়াতে চান? আমাদের গাইডটি পড়ুন: নিয়োগকারীরা আপনাকে দেখার আগে কীভাবে আপনার অনলাইন উপস্থিতি পরীক্ষা করবেন।

4.সিভি ব্যক্তিগত প্রোফাইল (সিভি সংক্ষিপ্তসার বা সিভি উদ্দেশ্য) দিয়ে শুরু করুন

সিভিতে তাদের যোগাযোগের তথ্য তালিকাভুক্ত করার পরে, বেশিরভাগ পরীক্ষার্থী তাদের কাজের অভিজ্ঞতা বা শিক্ষায় ডানদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

তবে আপনি এর থেকে আরও ভাল করবেন। আপনি আসলে নিয়োগকর্তার দ্বারা স্মরণ করা হবে।

তো, কীভাবে সিভি পপ করবেন?
এটি যা লাগে তা হ'ল একটি সিভি ব্যক্তিগত প্রোফাইল বিবৃতি 100 100 শব্দের শিরোনামের একটি সংক্ষিপ্ত, চমত্কার অনুচ্ছেদ যা নিয়োগকারীদের বলে যে আপনি কেন কেবলমাত্র প্রার্থী হিসাবে সন্ধান করছেন।


আপনার ব্যক্তিগত প্রোফাইল হয় সিভি উদ্দেশ্য বা একটি সিভি সংক্ষিপ্তসার হবে।


পার্থক্য কি?

একটি সিভি উদ্দেশ্য দেখায় যে আপনি কী দক্ষতা অর্জন করেছেন এবং কীভাবে আপনি ফিট করতে পারেন It's যদি আপনি যে কাজটি করতে চাইছেন তার সাথে সামান্য কাজের অভিজ্ঞতা যদি আপনি পেয়ে থাকেন তবে এটি একটি ভাল পছন্দ, উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লিখছেন ছাত্র সিভি।

একটি সিভি সংক্ষিপ্ত বিবরণ আপনার কেরিয়ারের অগ্রগতি এবং অর্জনগুলি হাইলাইট করে। আপনি যদি এক অভিজ্ঞ পেশাদার হন এবং আপনার ক্ষেত্রের অনেক অভিজ্ঞতা থাকে তবে এটি ব্যবহার করুন।

ধন্যবাদ 

আপনার সাফল্যের চারটি চাবি

আপনার সাফল্যের চারটি চাবি

আপনি যদি মনে প্রাণে চান তাইলে এই মাধ্যম গুলো প্রয়োগের মাধ্যমে জীবনে সফল হতে পারেন

#আপনি কী চান এবং কোথায় যেতে চান তা ঠিক করুন।

#একটি সময়সীমা নির্ধারণ করুন এবং সেখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করুন। ...

#আপনার পরিকল্পনার উপর পদক্ষেপ নিন; আপনার লক্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিদিন কিছু করুন।

#আগে থেকে সমাধান করুন যে আপনি সফল না হওয়া পর্যন্ত অবিচল থাকবেন, যে আপনি কখনই ছাড়বেন না।

এগুলোর মাধ্যমে জীবনের সফলতার সোপানে পৌছাতে পারেন

প্রিয় মা, জানিনা ওপারে তুমি কেমন অাছো!

প্রিয় মা,

জানিনা ওপারে তুমি কেমন অাছো!

 শুনেছি অামাকে ভর্তি করানোর জন্য তুমি স্কুলে গিয়েছিলে, অার সেখানটায় ছেলেধরা বলে  মানুষগুলো তোমায় মেরেছে

ছোট থাকতে তো বুঝতাম না, কয়েকদিন অাগে ছোট মামা ফোন কিনে দিলো তা দিয়ে হুট করে ভিডিওটা দেখলাম, তোমার বাঁচার অাকুতি, তুমি চিৎকার করে বলছিলে অামি মা, অামারও সন্তান অাছে,

অামি কারো সন্তান নিতে অাসেনি, কিন্তু ওরা..! ওরা তোমায় বাঁচতে দেয়নি..

ওরা তোমায় রাস্তায় ফেলে মারলো, শুধু মারলো না, অামায় মা ডাকার সুযোগটা তারা দিলোনা...

 জানো মা সেদিন থেকে জানতাম তুমি শপিং এ গেছো, অামার জন্য জামা কিনবা বলে, যখনই জিজ্ঞেস করতাম সবাই বলতো মা অাসবে, বাইরে গেছে, অামিও বোকার মতো বলে যেতাম তুমি অাসবা, কিন্তু তুমি তো অাসলে না...

যখন থেকে বুঝতে শিখলাম সবাই বলত তুমি নাকি এক্সিডেন্ট এ মারা গেছো, কিন্তু কি করে মারা গেলে কেউ বলত না, অামি বার বার তোমার ছবিটা দেখে কাঁদতাম, তোমার উপর রাগ করতাম, তুমি ফিরছো না বলে, কিন্তু অাজ যখন সত্যিটা জানলাম বিশ্বাস করো মা তোমার উপর অামার কোন রাগ নেই, অভিমান নেই...

তুমি যে স্কুলটায় অামায় ভর্তি করতে নিয়ে গিয়েছিলে অামি সেই স্কুল থেকে পাশ করে বেরিয়েছি, তাও প্রতিটা ক্লাসে ফার্স্ট হয়েছি, স্কুলের টিচাররা অামায় মায়ের অাদর দিতো, কিন্তু অামি তো বুঝতাম ওরা তো অামার মা নয়, ওদের তো অামি বাসায় ফিরলে পাইনা, অামার রুমটায় তুমি অাসোনা, তোমায় পাইনা, কোথায় তুমি...?

অামি বুঝি মা, তোমাকে এখন অামি অার ছুঁতে পারবোনা, সামনা সামনি দেখতে পাবোনা, তুমি চলে যেতে চাওনি, তোমায় মানুষরুপী পশুগুলো বাঁচতে দেয়নি।

অামি ওদের সবাইকে চিনি, খুব ভালো ভাবে চিনি, অামি যখন স্কুলে যাই ওরা অামার দিকে তাকায়, মনে হয় অামায় একা পেলে তোমার মত অামাকেও রাস্তায় ফেলে মেরে ফেলবে, ভুল বললাম হয়তো, অামি তো মেয়ে ওরা অামায় মারতো না শুধু ওরা হয়তো অামার শরীরটা নিয়ে নোংরামিও করতো....

মা তোমার শাড়িগুলো মাঝে মাঝে অামি পড়ি, মাঝে মাঝে সাজতে ইচ্ছে করে, কিন্তু অামি যখন কাজলটা চোখে দিতে চাই তখনই চোখ বেয়ে জল পড়ে অামার, মুখটা কালো কাজলে ভরে যায়, তুমি  অামি পারিনা নিজেকে সামলাতে, তোমার প্রতিচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠে, ঢুঁকড়ে কাঁদি অামি, কেউ শুনে না মা, কেউ না..

অামি যখন কাঁদতাম, তুমি অামায় বুকে অাগলে রেখে ঘুম পাড়াতে, এখন তো অামার কান্না থামেনা মা...

তুমিও কি শুনোনা মা..?

চোখের সামনে তোমার ছবিটা রেখে অনেকবার তো তোমার সাথে কথা বলি, তুমি কেন জবাব দাও না মা..?
কেন দাও না...?

অামি কাউকে বলবোনা মা, তুমি এসো অামার অন্ধকারে, শুধু একটিবার বুকে নিয়ে কপালটা'য় চু'মু দিয়ে যাও, যেমনটা সেই ছোট্ট বেলায় তুমি ঘুম পাড়াতে দিতে....

পোস্টমর্টেম করার পর তোমার রক্ত মাখা শাড়িটা মামা নিয়ে এসেছিলো, সেটি এখনো অালমিরাতে অাছে, শুকিয়ে গেছে রক্তের দাগ, অামি শাড়িটা খুলতে পারিনা মা , অামার ভিতর তীব্র যন্ত্রণা অনুভব হয়...

ওরা কেন তোমায় কেড়ে নিলো মা...?
কেন তুমি এভাবে চলে গেলে..?

অাসলেই কি তুমি ছেলেধরা ছিলে মা..?

উত্তরটুকু দিও মা, অামি ঘুমিয়ে যাচ্ছি তোমার ছবিটা বুকে নিয়ে...

ভোর হওয়ার অাগেই তুমি এসো মা, অামি অপেক্ষায় থাকবো...

ইতি

তাসনিম

লেখক- জোনায়েদ নাঈম

এস আলল গ্রুপের মালিকানাধীন ব্যাংকে নিয়োগসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কিছু কথা




আমাদের চট্টগ্রাম তথা পটিয়া উপজেলার সুনামধন্য শিল্পপতি, পটিয়া বাসির উন্নয়নের কাণ্ডারি জনাম সাইফুল আলাম মাসুদ, চেয়ারম্যান এ আলাম গ্রুপ অফ কোম্পানি

বাংলাদেশের শীর্ষ কিছু ব্যাংকে উনার সিংহভাগ শেয়ার আছে, যার কারনে উনি তার নিজের এলাকার হত দরিদ্র থেকে শুরু করে সর্বসাধারণের কল্যানে তার শেয়ারহোল্ডারস ব্যাংকে সময় সময় নিয়োগ দেয়, সে নিয়োগেও কিন্তু অনেক প্রতিযোগিতা হয়, যদিও অনেক বলে থাকেন শুধু পটিয়ার লোক হলেই নাকি এখানে চাকরি হয়ে যায়, এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা, তবে এটা ঠিক অন্যান্য জায়গা যেমন ঘুষের দৌরাত্ম্য আছে সেটা আপনি এখানে দেখবেননা,

এই ব্যাংক গুলোর নিয়োগের সময় আমাদের কিছু বিষয় অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, সে বিষয় গুলো আমি নিচে আলোচনা করছি


  • আপনাকে অবশ্যই পটিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, যদি কোন সময় অন্য এলাকার নাম উল্লেখপূর্বক বিজ্ঞপ্তি দেয় তাহলে সেটা ভিন্ন কথা।
  • সহকারী অফিসার (ক্যাশ) এর জন্য যেকোন বিষয়ে স্নাতক লাগবে, মাঝে মাঝে স্নাতকোত্তরো চাই, সেটা ক্ষেত্র বিশেষে চাইবে
  • সহকারী অফিসার (জেনারেল) এখানে স্নাতকোত্তর প্রয়োজন (আপনার হয়তো মনে করতে পারেন ক্যাশ এবং জেনারেল হয়তো দুটো ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট, সেটা মোটেও নয়, দুইটা পোস্ট একি বেতন কাঠামো,  সুযোগসুবিধা একি)
  • জুনিয়র অফিসার পদে আবেদনের জন্য স্ননাতকোত্ত লাগবে, কমপক্ষে জীবনের তিনটি পরীক্ষায় ১ম বিভাগ  
  • পিয়ন পদে আবেদন করার জন্য এস এস সি পাশ করা লাগবে


উপরের পয়েন্ট গুলোর গুরুত্বপূর্ণ, এছাড়াও আরো কিছু প্রয়োজনীতা আছে যেমন, আপনার শিক্ষা জীবনে কমপক্ষে ১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনি এলাকার হতে হবে, এমন অনেকে আছে যাদের সব যোগ্যতা ছিল কিন্তু এই একটি কারনে চাকরি হয়নি,

অফিসার পদে আবেদন করার জন্য যে সিভিটা বানাবেন সেটা সুন্দর করে বানাবেন, যাতে দেখা মাত্রই সিলেক্ট হয়ে যায়, সিভির সাথে সুন্দর করে আপনি কোন পদে আবেদন করছেন সে পদের নাম উল্লেখ করে একটা কভার লেটার দিতে পারেন।

সিভির সাথে যেসকল সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে সে সকল সার্টিফিকেট এবং প্রত্যায়ন পত্র যথা যথ ভাবে দিবেন

সমস্ত কাগজপত্র গুলো একটা লেটার খামে করে সুন্দর করে বাজ করে দিবেন এবং খামের উপর আবেদনকৃত পদের নাম উল্লেখ করে দিবেন


আমাদের ব্লগের সাথে থাকুন, বেশী বেশী শেয়ার করুন ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে আরো খবরা খবর নিয়ে হাজির হব

ধন্যবাদ 

অয়নের বিয়ের গল্প (পর্ব ১)

অয়নের পরিবার বেশ কিছুদিন ধরে মেয়ে দেখছে, প্রথম দিকে মেয়ে দেখার নাম গন্ধ ছিলোনা, তার মা তাকে বলেছিল
 " নিজের পছন্দের কেউ থাকলে বল, নিয়ে অাসি, এতদিন হয়ে গেলো একটা মেয়ের সাথে রিলেশন করতে পারলি না"

অয়নের সাথে কখনো কারো রিলেশন হয়নি, মাঝে অনেককে ভালো লাগত, সেই স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি লাইফে ক্রাশ ছিলো, কিন্তু তাদের সাহস করে কখনো বলা হয়নি..

অনেক চেষ্টা করে দুলাভাই অাপাকে রাজী করিয়েছে এবার বিয়ে করবে বলে, নতুন চাকরিতে ঢুকেছে বেশ কিছুদিন হলো, সমবয়সী ফ্রেন্ড, কলিগদের অনেকে বিবাহিত, বিয়ে নিয়ে তাই টেনশনটা বাড়ছে, মাথার চুলও পড়ে যাচ্ছে বেশ....

এ নিয়ে প্রায় তিন বার Reject খেয়েছে সে, মেয়ের পরিবার কোন না কোন কারণে না করে দেয়, অথচ অয়নের পরিবারের সবাই শিক্ষিত, দুই ভাই ভাবী ডাক্তার, বাবা ব্যবসা করে, অয়নও দেখতে বোকা টাইপের হলেও অনেক মেধাবী অার পরিশ্রমী ...

ফ্রেন্ডরা বেশ কিছুদিন ধরে তাকে খোঁচাচ্ছে, বিয়ে নাকি এ বছরই করতে হবে, ঘটককে এ নিয়ে প্রায় বিশ বারের বেশি টাকা দিয়েছে সে, পরিবারের সদস্যরা যে যার মত ব্যস্ত তাই নিজের বিয়ের দায়িত্বটা নিজেই নিয়েছে, ঘটককে পালা করে প্রতি সপ্তাহে টাকা দিতে হয়, ঘটক দু'পাতার একখানা বায়োডাটা দেয়, অার সেটা নিয়ে চলে অালোচনা, সমালোচনা ...

মেয়ে দেখতে গেলে হয়না, সাথে রেস্টুরেন্ট এর খাবারের বিলটাও দেওয়া লাগে, মেয়ের সামনে তো পরীক্ষা দিতে হয়, তার উপর মেয়ের ভাই অথবা মামা থাকলে পরীক্ষাটা বিসিএসকে হার মানায়...

ব্যাটে বলে কিচ্ছু হয়ে উঠেনা, দিন যাচ্ছে, সময় গড়িয়ে অয়ন ক্লান্ত, বড্ড বেশি ক্লান্ত...

 অপবাদ, খোঁচা, সমালোচনা, কটুক্তি অয়নকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তোলে...

তার কাছে মনে হয় প্রেম না করাটা তার জন্য বড় ভুল, সব সময় পড়াশুনা ক্যারিয়ারের পিছনে ছুটতে ছুটতে সে অাজ ক্লান্ত পথিক....

অয়নের চশমার ফাঁক দিয়ে জোৎস্নার অালোটা ঝাপসা দেখা যায়, বাইরে মেঘ, বৃষ্টি হয়না, কিন্তু অকষ্মাৎ অয়নের চোখ বেয়ে অশ্রু জল বৃষ্টি হয়ে ঠিকই গড়িয়ে পড়ে.....

:) :) :)

লেখক- জোনায়েত নাঈম

দ্বীপ খুব তড়িঘড়ি করেই অফিসে যাচ্ছিল, অনি খুব যত্ন করে ভোরে উঠে নাস্তা বানিয়েছে, এখনো তার চোখে ঘুম, গত রাতে বাবুটা ঘুমাতে দেয়নি, জ্বরে শরীরটা পুড়ে যাচ্ছে, সকালে অনেক কষ্টে ঘুম পাড়িয়েছে...

দ্বীপ খুব তড়িঘড়ি করেই অফিসে যাচ্ছিল, অনি খুব যত্ন করে ভোরে উঠে নাস্তা বানিয়েছে, এখনো তার চোখে ঘুম, গত রাতে বাবুটা ঘুমাতে দেয়নি, জ্বরে শরীরটা পুড়ে যাচ্ছে, সকালে অনেক কষ্টে ঘুম পাড়িয়েছে...


বয়সটা সবে ৫ মাস...
সংসারে টুকিটাকি কেনা চলছে এখনো, এক রুমের বাসাটা দ্বীপ অার অনি খুব যত্ন করে সাজাচ্ছে....
 সামনের মাসে একটা ড্রেসিং টেবিল কিনবে ভেবে রেখেছে দ্বীপ...

দেয়ালে ঝুলানো ছোট্ট অায়নাটা দেখে দেখে অনি চুল অাঁচড়ায়, সাজগুজ করে, এসব দেখে দ্বীপের সহ্য হয়না, সে চায় অনি বসে শাড়ির অাঁচলটা  হেয়ালীপনায় ফেলে খোঁপা খুলে অায়নায় তাকিয়ে সে চুল অাঁচড়াক, টিপটা দিতে যেন কষ্ট না হয়, বার বার যেন কষ্ট করে পায়ের পাতা তুলে টিপ দিতে এলোমেলো না হোক....

গত মাসে ফ্রিজ কেনার কথা, কিন্তু বাবুর অসুস্হতার কারণে টাকাটা দিয়ে বুনে রাখা ইচ্ছেগুলো পূরণ হয়নি, পাশের বাসার ফ্রিজটায় সেদিন মাংস রাখতে গিয়ে কত কথাই না শুনতে হলো, তাই দ্বীপ প্রতিদিন অফিস শেষে বাজার করে, কিন্তু প্রতিদিন বাজার করাতে অনির কষ্ট হয় সেটা সে খুব ভাল করেই বুঝে.....

দ্বীপের অফিস যেতে মাঝে মাঝে দেরী হয়, রাস্তায় প্রচুর জ্যাম, তার উপর লোকাল বাসে অফিস যেতে সময় নষ্ট হয়, কিছু করার নেই, বস ইদানিং ভাল চোখে দেখছেনা তাকে, দ্বীপ ভাবে হাতে ভাল কিছু টাকা থাকলে একটা বাইক নিবে, কিন্তু ঐ টা পূরণ করা যে তার জন্য দুঃসাধ্য তা সে জানে.....

দিন দিন মানসিক অস্তিরতায় সে ভেঙ্গে পড়ছে, সেটা অনিকে বুঝানোর সুযোগ নেই, সংসারের কাজ, বাচ্চা সামলানো, বাসায় একা থাকা, এসবে তো অনিও সারাক্ষণ প্রেসারে থাকে, ওকে বললে তো সে অাবার ওসব নিয়ে ভাববে....

দ্বীপ বুঝে অনিকে নিয়ে কোথাও তেমন যাওয়া হয়না, বাবু নেবার পর থেকেই অনি বাসা থেকে বের হয় না তেমন, মাঝে মাঝে তার ইচ্ছে করে ঝুম বৃষ্টিতে ভিজতে, পিচঢালা পথে খালি পায়ে রৌদ্রের তাপ অনুভব করতে, তার কাঁধে মাথা রেখে অনি হাতটা অালতো করে ধরুক......

দ্বীপের কলিগ রায়ান ছুটিতে, তার বাইকটা কিছুদিনের জন্য নেওয়া, অফিস যেতে বেশ সুবিধা হয়...

দ্বীপের তাড়াহুড়ো করার কারণ বস হুট করে সকালে মিটিং ডেকেছে, অনির হাতে বানানো নাস্তাগুলো মুখে নেবার সুযোগ পেল না সে, সিঁড়িতে গিয়ে টিফিন ক্যারিয়ারটা অনেককটা কষ্টে অনি হাতে ধরিয়ে দেয়, প্রতিদিন যাবার সময় বুকে জড়িয়ে ধরার স্বভাবটা দ্বীপের অভ্যাসই ছিলো, কিন্তু অাজ তা হয়নি, শেষ দেখায় শুধু হাতটা নাড়িয়ে দেয়.....

অনি তাকিয়ে থাকে দূর থেকে........

হেলমেটটা অফিসে ফেলে এসেছিলো, মনে নেই, চারপাশে প্রচুর ধুলো, অাজ রাস্তা অনেকটা ফাঁকা, সময় নেই হাতে, হাতের ঘড়িটা উল্টো করে পড়েছে, টাইম দেখছে না, বাইরে তখনও সূর্যটার লুকোচুরি করাটা শুরু হয়নি....

বিপরীত থেকে অাসা কাভার্ড ভ্যানটা হঠাৎ দ্বীপের সামনে এসে যায়, শেষ রক্ষা হলো না, কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় রাস্তায় ছিটকে পড়ে সে, ফিনকি দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়তে থাকে, দ্বীপ ঠিক দু'বার মাথাটা তুলতে চেষ্টা করে হাতের শক্তি দিয়ে, সে পারেনা, ততক্ষণে লোকজন ভীড় করেছে চারপাশে, বাইকটার পিছনের চাকাটা এখনো ঘুরছে ......

অনির কোলে বাবু....
দাঁড়িয়ে অাছে হাসপাতালের বারান্দায়, কোন শব্দ নেই, চোখগুলো টলমল করছে, মুখটা কাঁপছে, কিছু যেন বলতে চেষ্টা তার, ইর্মাজেন্সী ওয়ার্ড থেকে রক্তাক্ত সাদা কাপড়ে কার লাশটা যেন বের করে অানছে ওয়ার্ড বয়....

মুখটা দেখা যাচ্ছেনা, দ্বীপের কলিগরা ডাক্তারের সাথে কথা বলছে, যে বসকে সে ভয় পায়, সেই বসও মুখ লুকিয়ে চোখ মুছে যাচ্ছে অনবরত....

অনির ঠিক সামনে স্ট্রেচারে লাশটা, বাম হাতটা বেরিয়ে গেছে কাপড় থেকে, হাতের ঘড়িটার কাঁচ ভেঙ্গে টাইমটা অস্পষ্ট, পায়ের জু'তো একটা নেই, মোজার ভিতর রক্তাক্ত হওয়া অাঙ্গুলগুলো নড়ছে মনে হয়, অনি মুখের কাপড়টা তুলে, কিছু করার সাহস পায় না সে, ভেবে পায় না কি করবে, দ্বীপের বাম হাতটা ধরে হাঁটু গেড়ে হঠাৎ বসে পড়ে.......

মায়ের কোল হীন শিশুটা কাঁদছে, এ যেন বাবা হারানোর কান্না...

 কেউ বুঝে, কেউ বুঝেনা.......

:)

লেখক- জোনায়েদ নাঈম

গত ২৪ ঘন্টায় দেশে ১৭৭৩ জনের করোনা শনাক্ত

করোনাভাইরাস আপডেট(২১/০৫/২০২০) বাংলাদেশেঃ দেশে করোনা ভাইরাসে নতুন আক্রান্ততের সংখ্যা ১৭৭৩ জন গত ২৪ ঘন্টায় নতুন মৃত্যু হয়েছেন ২২ জন এই নিয়ে বা...